লম্পটদের কু নজর থেকে শিশু থেকে বৃদ্ধ কেওই রেহাই পায় না। দেশে বিদেশে প্রতিনিয়তই ঘটছে এই নেক্কারজনক কাজ। এমনকি কোন কিছুতেই ভয় করছে না এই অপরাধীরা বরং বেড়েই চলেছে। তবে এবার সব কিছুর সীমা ছাড়িয়ে নিকৃষ্ট এক কাজ করল এই যুবক।জানা গেছে
ঈদের কেনা কাটা শেষ করে বাড়িফেরার পথে শীলতাহানির শিকার হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রী। এই সময় ওই ছাত্রীর মা বাঁধা দিলে তাকে মারধর করা হয়। জানা যায় বাড্ডায় মা বাবার সাথে থাকে ঐ ছাত্রী।
ওই দিন তার মায়ের সাথে একটি শপিং মল থেকে কেনা কাটা শেষ করে রিক্সা করে বাসায় ফিরছিলেন তারা। এই সময় ফিল্মি কায় রিক্সা থামিয়ে তখন স্থানীয় দুই যুবক ওই ছাত্রীকে মারধর করে জামাকাপড় ছিঁড়ে যৌন নিপীড়ন করেন।এতে ওই ছাত্রীর মা বাধা দিলে তাঁকে বেধড়ক পিটিয়ে জখম করা হয়
এই ঘটনায় থানায় মামলা করা হলে বাড্ডা থানার পুলিশ,পুলিশ সজল ও জসিম নামে ওই দুই যুবককে গ্রেফতার করে, আদালতের মাধ্যমে তাদের সাত দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়।
তবে পুলিশের তরফ থেকে জানা যায়, বাবা-মায়ের সঙ্গে বাড্ডায় থাকেন ওই তরুণী। বুধবার (৬ জুন) বিকালে মাকে নিয়ে এলাকার একটি শপিংমলে ঈদের কেনাকাটা করতে যান তিনি। কেনাকাটা শেষে সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার পথে দুই যুবক রিকশা থামিয়ে ওই তরুণীর জামাকাপড় ছিঁড়ে তাকে মারধর করে। এ সময় তার মা বাধা দিলে তাকেও বেধড়ক পেটায় তারা।
অভিযোগে ছাত্রীর বাবা জানান, কেনা কাটা করে ফেরার পথে দুই যুবক রিকশা থামাতে বলে। তার মেয়ে কারণ জানতে চাইলে তারা মেয়ে ও তার স্ত্রীকে গালাগাল করে। এ সময় মেয়েকে সজল তার সঙ্গে যাওয়ার জন্য হাত ধরে টান দেয়।
বাধা দিলে সজল তার চশমা খুলে ফেলে দেয় এবং জামা ছিঁড়ে ফেলে। সজলের হাত থেকে মেয়েকে ছাড়িয়ে নিতে গেলে তার বন্ধুরা আমার স্ত্রীকে মাটিতে ফেলে নির্যাতন করে।আর বলে, প্রেম করবিনা তোর মা সহ করবে।লম্পট সজল ও জসিম এখন কারাগারে অবস্থান করছে। তাদেরকে আদালতের উঠানো হবে।